১) পিরিয়ডের সময় মহিলাদের দেহে নানা হরমোনের তারতম্য দেখা দেয়। এই সময় অনেক মহিলাই যৌন মিলনে আগ্রহী হন। এই সময় যৌন ইচ্ছে প্রবল হলে তাকে দমিয়ে রাখবেন না। আপনার পার্টনার যদি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন, সেক্স করতেই পারেন। এতে অন্তত শরীরে ডোপামিন ও অক্সিটোসিনের মতো ‘হ্যাপি হরমোন’-এর মাত্রা বাড়বে। খিটেখিটে মেজাজ বা মুড সুইংও হবে না। লিঙ্গ ঢুকানোর সময় সামান্য একটু লাগলেও তারপরে অস্বাভাবিক ভালো লাগবে। রক্তরসে মিলে একাকার হয়ে পাল্টে যাবে সেক্স করার অনুভূতি এক কথায় বলতে পারি এক্কেবারে অন্যরকম লাগবে। এই অনুভূতি কাউকে বলে বোঝানো যাবে না। একমাত্র পিরিয়ড যে সময় করলেই এই অনুভূতি পেতে পারবেন।
২) যৌন মিলনে লিপ্ত হলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। জরায়ুতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। পেলভিক পেশীগুলি সংকুচিত হয়। এতে পিরিয়ডের সময় হওয়া তলপেটের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। এতেও কিন্তু শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে। অর্থাৎ, পিরিয়ডের ক্র্যাম্প কমাতে প্রত্যেকেই এই সময় সেক্স করতে পারেন। চিৎ হয়ে শুয়ে করলেই বেশি ভালো লাগবে। ৩) পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে বদ রক্ত ও জরায়ুর আস্তরণ দ্রুত শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। আপনার যদি ৭ দিন ধরে পিরিয়ড চলে, সেক্ষেত্রে ৫ দিনেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঋতুস্রাব। নিচে একটা তোয়ালে বিছিয়ে করবেন কেননা নাহলে রক্ত বিছানার চাদরে মাখামাখি হয়ে যাবে। ফচ ফচ আওয়াজে ঘর ভরে যাবে। উদ্ভট একটা গন্ধ তৈরি হবে। আশা করি খারাপ লাগবে না।
৪) সেক্সের সময় অনেকেই ভ্যাজাইনায় ব্যথা অনুভব করে। এই সমস্যা এড়াতে চাইলে এবং যৌন মিলন উপভোগ করলে পিরিয়ডের সময় সেক্স করুন। এই সময় সেক্স করলে আলাদা করে আর লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহার করার দরকার নেই। এই সময় পেনিট্রেশন হলে কম ব্যথা লাগে। ভেতরের অনুভূতিটা একেবারে অন্যরকম লাগে। খুব সহজেই অর্গাজম হতে বাধ্য। একবার নয় দু - তিনবার অর্গাজম হতে পারে।
৫) অনেকেই মনে করেন, পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ধারণা কিন্তু ভুল। সবার ডিম্বস্ফোটন চক্র সমান হয় না। পিরিয়ডের সময় ডিমগুলো প্রজনন স্বাস্থ্য থেকে বেরিয়ে যায়। এই সময় একটু হলেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই সময় কন্ডোম ছাড়া সেক্স করতে বিন্দুমাত্র কোনো অসুবিধা নেই। ভিতরে ঢাললেও বাচ্চা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না। যতোকক্ষণ টানতে পারে যায় সেটাই ভালো । পিরিয়ডের রক্ত কিছুটা ছেলেদের লিঙ্গর আগাটাকে অসাড় করে দেওয়ার জন্য মাল দেরি করে বেরায়। কন্ডোম পরে করা আর বিনা কন্ডোমে করা আকাশ পাতাল তফাৎ। পিরিয়ডের সময় কন্ডোম ছাড়া করার মজা পেয়ে গেলে ছেলেদের কন্ডোম পরার ইচ্ছেটাই চলে যাবে। মেয়েরাও ওই কটা দিন না করিয়ে ছাড়বে না। যাদের ৫-৭ মিনিটে মাল বেরিয়ে যায় তারাও অনায়াসে মিনিট ১৫ করতে পারবেই পারবে। ছেলেরা নিজের লিঙ্গে এবং ভ্যাজাইনার চারদিকে রক্তে মাখামাখি দেখে অনেকটাই বেশি উত্তেজনা অনুভব করবে। প্রতিফল স্বরূপ অসম্ভব জোরে জোরে করে মেয়েকেও অসম্ভব খুশি করতে পারবে। পার্সোনাল এক্সপেরিমেন্স থেকে বলছি যতো জোরেই করুক রক্ত থাকার জন্য কোনো ব্যাথা হবে না ভ্যাজাইনার ভিতরে। উল্টে একবারে কেউই সন্তুষ্ট হবে না দিনে বারকয়েক করতে চাইবেই চাইবে।
১) পিরিয়ডের সময় মহিলাদের দেহে নানা হরমোনের তারতম্য দেখা দেয়। এই সময় অনেক মহিলাই যৌন মিলনে আগ্রহী হন। এই সময় যৌন ইচ্ছে প্রবল হলে তাকে দমিয়ে রাখবেন না। আপনার পার্টনার যদি স্বচ্ছন্দ বোধ করেন, সেক্স করতেই পারেন। এতে অন্তত শরীরে ডোপামিন ও অক্সিটোসিনের মতো ‘হ্যাপি হরমোন’-এর মাত্রা বাড়বে। খিটেখিটে মেজাজ বা মুড সুইংও হবে না। লিঙ্গ ঢুকানোর সময় সামান্য একটু লাগলেও তারপরে অস্বাভাবিক ভালো লাগবে। রক্তরসে মিলে একাকার হয়ে পাল্টে যাবে সেক্স করার অনুভূতি এক কথায় বলতে পারি এক্কেবারে অন্যরকম লাগবে। এই অনুভূতি কাউকে বলে বোঝানো যাবে না। একমাত্র পিরিয়ড যে সময় করলেই এই অনুভূতি পেতে পারবেন।
২) যৌন মিলনে লিপ্ত হলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। জরায়ুতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। পেলভিক পেশীগুলি সংকুচিত হয়। এতে পিরিয়ডের সময় হওয়া তলপেটের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্যদিকে, ডোপামিন ও অক্সিটোসিন নিঃসৃত হয়। এতেও কিন্তু শারীরিক ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে। অর্থাৎ, পিরিয়ডের ক্র্যাম্প কমাতে প্রত্যেকেই এই সময় সেক্স করতে পারেন। চিৎ হয়ে শুয়ে করলেই বেশি ভালো লাগবে।
৩) পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে বদ রক্ত ও জরায়ুর আস্তরণ দ্রুত শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। আপনার যদি ৭ দিন ধরে পিরিয়ড চলে, সেক্ষেত্রে ৫ দিনেই বন্ধ হয়ে যেতে পারে ঋতুস্রাব। নিচে একটা তোয়ালে বিছিয়ে করবেন কেননা নাহলে রক্ত বিছানার চাদরে মাখামাখি হয়ে যাবে। ফচ ফচ আওয়াজে ঘর ভরে যাবে। উদ্ভট একটা গন্ধ তৈরি হবে। আশা করি খারাপ লাগবে না।
৪) সেক্সের সময় অনেকেই ভ্যাজাইনায় ব্যথা অনুভব করে। এই সমস্যা এড়াতে চাইলে এবং যৌন মিলন উপভোগ করলে পিরিয়ডের সময় সেক্স করুন। এই সময় সেক্স করলে আলাদা করে আর লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহার করার দরকার নেই। এই সময় পেনিট্রেশন হলে কম ব্যথা লাগে। ভেতরের অনুভূতিটা একেবারে অন্যরকম লাগে। খুব সহজেই অর্গাজম হতে বাধ্য। একবার নয় দু - তিনবার অর্গাজম হতে পারে।
৫) অনেকেই মনে করেন, পিরিয়ডের সময় সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এই ধারণা কিন্তু ভুল। সবার ডিম্বস্ফোটন চক্র সমান হয় না। পিরিয়ডের সময় ডিমগুলো প্রজনন স্বাস্থ্য থেকে বেরিয়ে যায়। এই সময় একটু হলেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই সময় কন্ডোম ছাড়া সেক্স করতে বিন্দুমাত্র কোনো অসুবিধা নেই। ভিতরে ঢাললেও বাচ্চা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকে না। যতোকক্ষণ টানতে পারে যায় সেটাই ভালো । পিরিয়ডের রক্ত কিছুটা ছেলেদের লিঙ্গর আগাটাকে অসাড় করে দেওয়ার জন্য মাল দেরি করে বেরায়। কন্ডোম পরে করা আর বিনা কন্ডোমে করা আকাশ পাতাল তফাৎ। পিরিয়ডের সময় কন্ডোম ছাড়া করার মজা পেয়ে গেলে ছেলেদের কন্ডোম পরার ইচ্ছেটাই চলে যাবে। মেয়েরাও ওই কটা দিন না করিয়ে ছাড়বে না। যাদের ৫-৭ মিনিটে মাল বেরিয়ে যায় তারাও অনায়াসে মিনিট ১৫ করতে পারবেই পারবে। ছেলেরা নিজের লিঙ্গে এবং ভ্যাজাইনার চারদিকে রক্তে মাখামাখি দেখে অনেকটাই বেশি উত্তেজনা অনুভব করবে। প্রতিফল স্বরূপ অসম্ভব জোরে জোরে করে মেয়েকেও অসম্ভব খুশি করতে পারবে। পার্সোনাল এক্সপেরিমেন্স থেকে বলছি যতো জোরেই করুক রক্ত থাকার জন্য কোনো ব্যাথা হবে না ভ্যাজাইনার ভিতরে। উল্টে একবারে কেউই সন্তুষ্ট হবে না দিনে বারকয়েক করতে চাইবেই চাইবে।